সন্তানের ইচ্ছা প্রত্যেক বিবাহিত দম্পতিরই ইচ্ছা। কথিত আছে যে বাড়িতে শিশুদের কান্নার শব্দ শোনা যায় না, দেবতারাও সেখানে থাকতে চান না। নানা কারণে সন্তান প্রাপ্তিতে বাধা রয়েছে। এটি কাটিয়ে উঠতে, লোকেরা একজন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করে। কিন্তু, অনেক সময় চিকিৎসার পরেও সন্তান প্রাপ্তিতে দেরি বা সমস্যা হয়। সন্তান লাভের জন্য জ্যোতিষশাস্ত্রে কিছু বিশেষ ব্যবস্থা বলা হয়েছে। এসব ব্যবস্থা করলে সন্তান লাভের যোগফল তৈরি হয়।
রামেশ্বরমে যাত্রা
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, সন্তান লাভের জন্য স্বামী-স্ত্রী উভয়েরই রামেশ্বরমে ( একটি ভারতীয় তীর্থ স্থান ) তীর্থযাত্রা করা উচিত। সেই সঙ্গে সেখানে কালসর্প পুজো করতে হবে। এতে করে সন্তান লাভের প্রবল সম্ভাবনা থাকে।
লাল গরু এবং বাছুর সেবা
নারীর কোনো অভাবজনিত কারণে সন্তান জন্মদানে সমস্যা হলে প্রতিদিন লাল গরু ও বাছুর খাওয়াতে হবে। এছাড়াও লাল বা বাদামী কুকুর থাকাও শুভ বলে প্রমাণিত হয়।
মাদার রুট প্রতিকার
বিয়ের কয়েক বছর পরও যদি সন্তান না হয়, তবে শুক্রবার মাদারের মূল উপড়ে ফেলুন। কোমরে বেঁধে রাখলে সন্তান পাওয়ার দুশ্চিন্তা দূর হয়। এর পাশাপাশি গর্ভাবস্থায়ও উপকার পাওয়া যায়।
রূপালী বাঁশি
অনেক সময় গর্ভধারণের পরও বাচ্চা নষ্ট হয়ে যায়। এই অবস্থায়, গর্ভধারণের পরে, যে কোনও বৃহস্পতিবার রাধা-কৃষ্ণের মন্দিরে একটি রূপার বাঁশি একসাথে নিবেদন করা উচিত। এতে করে গর্ভপাত হওয়ার আশঙ্কা থাকে না।
গোমতী চক্র
বারবার গর্ভপাত হলে যে কোনো শুক্রবার লাল কাপড়ে গোমতী চক্র বেঁধে গর্ভবতী মহিলার কোমরে বেঁধে দিন। এমনকি এটা করলেও গর্ভপাত হয় না।
আরো পড়ুন
- ২০২২ সালে
কোন
রাশির প্রেম নিয়ে সমস্যা হবে এবং
কার
জীবনে
নতুন প্রেম আসতে
চলেছে
।
- যে রাশির পুরুষদের দেখলে মেয়েরা পাগল হয়ে যায়
- মনের অমিল, দাম্পত্য সম্পর্কে ভাঙন? নিচের উপাচারগুলোর মাধ্যমে দাম্পত্য সম্পর্ক গভীর করুন।